Ruza

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ pdf দেখুন ও ডাউনলোড করুন

ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক রোজার সময়সূচি তথা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ২৪ মার্চ থেকে ২০২৩ সালের রমজান শুরু হবে। যদিও রমজান শুরু চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। যা জেনে রাখা প্রয়োজন উক্ত সেহরি ও ইফতারের সময়সুচি শুধুমাত্র ঢাকা জেলার জন্য। তবে ঢাকা জেলার সেহরির সময়ের সাথে ৫ টি জেলার সেহরির […]

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ pdf দেখুন ও ডাউনলোড করুন Read More »

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২২ সকল জেলা

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২২ । সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২২ ; পবিত্র মাহে রামাদান মাস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং মর্যাদাপূর্ণ মাস। এ মাস আত্মসংযম, আত্মপরিশুদ্ধির মাস। এ মাসে সমস্ত বালেগ (প্রাপ্ত বয়স্ক) মুসলিম নর-নারীর ওপর রোযা রাখা ফরয। রোযা ইসলামের ৫টি স্তম্ভের ৩য় স্তম্ভ। যেহেতু ইসলামের প্রতিটি মাস চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। তাই মুসলমানরা চাঁদ

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২২ সকল জেলা Read More »

নাপাক অবস্থায় সেহরি খেলে রোজা হবে?

নাপাক অবস্থায় সেহরি খেলে রোজা হবে? রমজানের রাতে স্বপ্নদোষ বা স্বামী-স্ত্রী সহবাসের ফলে গোসল ফরজ হলে, অনেক সময় গোসল করার সময় থাকে না। ফলে সেহরির সময় এসে যায়, এমতাবস্থায় গোসল না করে সেহরি খেয়ে রোজা রাখলে ঐ দিনের রোজা শুদ্ধ হবে কি না? তা নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ উম্মুল মোমিনীন আয়েশা রা. বর্ণিত ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ

নাপাক অবস্থায় সেহরি খেলে রোজা হবে? Read More »

রমজানে যা করনীয় ও বর্জনীয় – মাহমুদার কিছু উপদেশ

রামাদ্বান (রমজান) মাস আত্মশুদ্ধি ও আত্মসংযমের মাস। বলা যেতে পারে এই মাস আমাদের প্রাকটিসের মাস যাতে পরবর্তী ১১ মাস তদানুযায়ী কাটাতে পারি। তবে এই প্রাকটিসের জন্য আমাদের যেমন কিছু করনীয় রয়েছে ঠিক তেমনি রয়েছে কিছু বর্জনীয়। আর তাই আমরা এখন জানবো রমজান মাসে আমাদের কি কি করতে হবে আর কি কি বর্জন কর্জন করতে হবে।

রমজানে যা করনীয় ও বর্জনীয় – মাহমুদার কিছু উপদেশ Read More »

ফিদিয়া কি এবং ফিদিয়া দেওয়ার নিয়ম কি?

ফিদয়ার পরিচয়ঃ ফিদয়া হলো, (দুর্বল বৃদ্ধ ও করুন অসুস্থতার কারনে রমদান মাসে, রযা রাখতে না পারলে,) প্রত্যেক রোযার পরিবর্তে একজন গরীবকে দু’বেলা খাবার খাওয়ানো অথবা পৌনে দু’কেজি গমের মূল্য সদকা করা। -মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, হাদীস : ৭৫৮৫; ফিদয়া দেওয়ার নিয়মঃ  যাদের জন্য রোযার পরিবর্তে ফিদয়া দেওয়ার অনুমতি রয়েছে, তারা রমযানের শুরুতেই পুরো মাসের ফিদয়া দিয়ে দিতে

ফিদিয়া কি এবং ফিদিয়া দেওয়ার নিয়ম কি? Read More »

যারা ফিদয়া দিতে পারবে ও যারা ফিদয়া দিতে পারবে না

 উত্তরঃ নিম্নে কারা কারা ফিদয়া দিতে পারবে বা পারবে না। তা নিম্নে বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলোঃ যারা ফিদয়া দিতে পারবেঃ যে বৃদ্ধ বা অসুস্থ ব্যক্তির রোযা রাখার সামর্থ্য নেই এবং পরবর্তীতে কাযা করতে পারবে এমন সম্ভাবনাও নেই, এমন ব্যক্তি রোযার পরিবর্তে ফিদয়া প্রদান করবে। -সূরা বাকারা : ১৮৪ যারা ফিদয়া দিতে পারবে নাঃ উপরোক্ত দুই শ্রেণীর মানুষ ছাড়া

যারা ফিদয়া দিতে পারবে ও যারা ফিদয়া দিতে পারবে না Read More »

যেসব কারনে রোযা ভঙ্গ হয় না

উত্তরঃ নিম্নে যেসব কারনে রোযা ভঙ্গ হয় না। সেসব কারন প্রমান সহ দেওয়া হলোঃ  কোনো রোযাদার রোযার কথা ভুলে গিয়ে পানাহার করলে তার রোযা নষ্ট হবে না। তবে রোযা স্মরণ হওয়া মাত্রই পানাহার ছেড়ে দিতে হবে। -সহীহ মুসলিম ১/২০২; আলবাহরুর রায়েক২/২৭১  হাদীস শরীফে এসেছে-  من نسي وهو صائم فأكل أو شرب فليتم صومه، فإنما أطمعه الله وسقاه. যে

যেসব কারনে রোযা ভঙ্গ হয় না Read More »

যেসব কারণে রোযা ভেঙ্গে গেলে শুধু কাযা আদায় করতে হয়

উত্তরঃ যেসব কারণে রোযা ভেঙ্গে যায় এবং শুধু কাযা আদায় করতে হয়, সেসব কারন নিম্নে দেওয়া হলোঃ অযু বা গোসলের সময় রোযার কথা স্মরণ থাকা অবস্থায়, অনিচ্ছাকৃতভাবে গলার ভেতর পানি চলে গেলে রোযা ভেঙ্গে যাবে। তাই রোযা অবস্থায় অযু-গোসলের সময় নাকের নরম স্থানে পানি পৌঁছানো এবং গড়গড়াসহ কুলি করবে না। -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ২৩৬৩;

যেসব কারণে রোযা ভেঙ্গে গেলে শুধু কাযা আদায় করতে হয় Read More »

যেসব কারণে রোযা ভেঙ্গে যায় এবং কাযা ও কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হয়

উত্তরঃ যেসব কারণে রোযা ভেঙ্গে যায় এবং কাযা ও কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হয়, সেসব কারন নিম্নে দেওয়া হলোঃ রমযানে রোযা রেখে দিনে স্ত্রী সহবাস করলে, বীর্যপাত না হলেও, স্বামী-স্ত্রী উভয়ের উপর কাযা ও কাফফারা ওয়াজিব হবে। -সহীহ বুখারী ৬৭০৯ রোযা রেখে স্বাভাবিক অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে পানাহার করলে কাযা ও কাফফারা উভয়টি জরুরি হবে। -সুনানে দারাকুতনী ২/১৯১; আলবাহরুর রায়েক ২/২৭৬

যেসব কারণে রোযা ভেঙ্গে যায় এবং কাযা ও কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হয় Read More »

ইফতাতের সময় দোয়া সমূহ | Dua during Iftar.

ইফতারের সময় দুয়া কবুল হয়, তাই এ সময় বেশি বেশি দুয়া-ইস্তিগফার করতে থাকবে। বিশেষত এই দুয়া করবে- اَللهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ بِرَحْمَتِكَ الَّتِيْ وَسِعَتْ كُلَّ شَيْءٍ أَنْ تَغْفِرَ لِيْ অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তোমার সেই রহমতের উসীলায় প্রার্থনা করছি যা সকল বস্তুকে পরিবেষ্টিত, তুমি আমাকে মাফ করে দাও। -(সুনানে ইবনে মাজাহ হাদীস নং ১৭৫৩)

ইফতাতের সময় দোয়া সমূহ | Dua during Iftar. Read More »

error: Content is protected !!