একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি 2020-2021 – একাদশ শ্রেণির ভর্তি ২০২০ – এইচএসসি ভর্তি ২০২০ :
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত বাংলাদেশের সকল সরকারি-বেসরকারি স্কুল-মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০ প্রকাশিত হলেও কভিড-১৯ এর কারনে এইচএসসি ভর্তি স্থগিত রয়েছিল। গতকাল (১৯ জুলাই) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এক অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যে, ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইন ভর্তির কার্যক্রম আগামী ৯ আগস্ট থেকে শুরু হবে এবং চলবে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
এছাড়া জানা গেছে, এ বছর ভর্তি প্রক্রিয়ায় এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া বাতিল করা হয়েছে। শুধু অনলাইনে সর্বোচ্চ ১০টি প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এ লক্ষ্যে আজ (২০ জুলাই, ২০২০) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তি কার্যক্রমের সময়সূচী প্রকাশিত হয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক একাদশ ভর্তি সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্যবলী। ২০২০ সালের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী একাদশ শ্রেণির ভর্তি তথ্য এবং ভর্তির বিস্তারিত তথ্যবলী দেখুন-
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি তথ্য ২০২০ | এইচএসসি ভর্তি ২০২০
এই আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারবেন ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণি বা এইচএসসি বা আলিম শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের যোগ্যতা, সংক্ষেপে ভর্তির সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া, ভর্তির ক্ষেত্রে গ্রুপ বা শাখা নির্বাচন, কলেজ-মাদরাসা চয়েজ ও আবেদন ফি, একাদশ শ্রেণিতে প্রাথমিক আবেদন পদ্ধতি, ভর্তি হওয়ার নিয়মাবলী, ভর্তি ফি এবং ভর্তি হতে যেসব কাগজপত্র লাগবে তা সহ এইচএসসি ভর্তি ২০২০ এবং আলিম ভর্তি ২০২০
একাদশ শ্রেণিতে আবেদনের যোগ্যতা
- যারা ২০১৮, ২০১৯ এবং ২০২০ সালে দেশের যে কোন শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসি বা সমমান (আলিম / ভোকেশনাল) পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে, তারা ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে নীতিমালার অন্যান্য বিধানাবলি সাপেক্ষে কোন কলেজ বা সমমান (মাদরাসা, কারিগরি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে।
- আর উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় হতে যারা ২০১৮, ২০১৯ এবং ২০২০ সালের এসএসসি বা সমমান পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে, তারাও ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে নীতিমালার অন্যান্য বিধানাবলি সাপেক্ষে কোন কলেজ বা সমমান (মাদরাসা, কারিগরি) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে তাদের বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ২২ বছর।
- বিদেশি কোন বোর্ড বা অনুররুপ কোন প্রতিষ্ঠান হতে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ড ঢাকা, কর্তৃক তার সনদের মান নির্ধারণের পর উপোরিউক্ত শর্ত সাপেক্ষে ভর্তির যোগ্য হবে।
কলেজ চয়েজ ও আবেদন ফি
- আবেদন করার সময় একজন শিক্ষার্থী সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ চয়েজ দিতে পারবে।
- অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৫ টি কলেজে আবেদন করুন অথবা সর্বোচ্চ ১০ টি কলেজে আবেদন করুন, সর্বাস্থায় আবেদন ফি বাবত ১৫০/- টাকা লাগবে।
- আর এসএমএস এর ক্ষেত্রে প্রতি আবেদনের জন্য আবেদন ফি বাবত ১২০/- টাকা লাগবে এবং এসএমএস এর মাধ্যমে একাধিক প্রতিষ্ঠান বা একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক গ্রুপ বা শিফটে আবেদন করতে পারবে। তবে এবার এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করার সুযোগ নেই।
- মাদরাসা, কলেজ এবং কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সবার জন্য একই নিয়মমে আবেদন করতে হবে।
একাদশ শ্রেনির ভর্তি প্রক্রিয়া যেভাবে সম্পন্ন হবে
- ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে কোন শিক্ষার্থী ভর্তি হতে চাইলে প্রথমে তাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তির জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে হবে। যারা ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছে, তারাও সে সময়ের মধ্যে আবেদন করবে। অবশ্য যাদের ফলাফল পরিবর্তন হবে, তারা পরবর্তীতে আলাদাভাবে আবেদন করতে পারবে।
- এরপর ১ম মেধাতালিকার ফলাফল বের হবে। যাদের পছন্দমত ১ম চয়েজের সাবজেক্ট ও কলেজ আসবে, তারা সাথে সাথে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অবশ্যই ভর্তি নিশ্চায়ন করে নিবে এবং চূড়ান্ত ভর্তির জন্য অপেক্ষা করবে এবং এরই মধ্যে কলেজ বা মাদরাসায় ভর্তি হওয়ার জন্য প্র্যোজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করবে।
- আর যাদের পছন্দমত ১ম চয়েজের সাবজেক্ট ও কলেজ আসবে না, তারা মাইগ্রেশন করতে পারবে। আবার মাইগ্রেশন করতে না চাইলে তাও পারবে। তবে যাদের কোন ফলাফল আসেনি, তারা ২য় মেধাতালিকার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করবে। কোনো আবেদন করতে হবে না।
- কিছুদিন পর ২য় মেধাতালিকা এবং ১ম মাইগ্রেশনের ফলাফল বের হবে। পূর্বের মত যাদের পছন্দমত ১ম চয়েজের সাবজেক্ট ও কলেজ আসবে, তারা সাথে সাথে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তি নিশ্চায়ন করে নিবে এবং চূড়ান্ত ভর্তির জন্য অপেক্ষা করবে।
- আর যাদের পছন্দমত ১ম চয়েজের সাবজেক্ট ও কলেজ আসবে না, তারা তারা পূণরায় শেষ বারের মত মাইগ্রেশন করতে পারবে। তবে যাদের কোন ফলাফল আসেনি, তারা সর্বশেষ ৩য় মেধাতালিকার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করবে। কোনো আবেদন করতে হবে না।
- দুই-এক দিন পর ৩য় মেধাতালিকা এবং ২য় মাইগ্রেশনের ফলাফল বের হবে। পূর্বের মত যাদের পছন্দমত ১ম চয়েজের সাবজেক্ট ও কলেজ আসবে, তারা সাথে সাথে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তি নিশ্চায়ন করে নিবে এবং চূড়ান্ত ভর্তির জন্য অপেক্ষা করবে।
- তারপর (সর্বশেষ মেধাতালিকা) ৩য় মেধাতালিকা এবং ২য় মাইগ্রেশনের ফলাফল বের হবে। এখন যাদের যেটা ফলাফল আসবে, সেটাই তাদের চূড়ান্ত ফলাফল। তারা সাথে সাথে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তি নিশ্চায়ন করে নিবে এবং অল্প কুছিদিনের মধ্যে চূড়ান্ত ভর্তি শুরু হয়ে যাবে।
- এরপর চুড়ান্ত ভর্তি হওয়ার জন্য ভর্তির নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে যে কলেজে চান্স পাবে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে সে কলেজে গিয়ে নির্দিষ্ট পদ্ধতি ভর্তি হবে।
আরও পড়ুনঃ
- ম্যানুয়াল ভর্তি তথ্য দেখুন এখান থেকে
- সিকিউরিটি কোড পুনরুদ্ধার করতে এখানে ক্লিক করুন
- ভর্তি নিশ্চায়ন করার পদ্ধতি দেখুন এখান থেকে
- মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন করতে এখানে ক্লিক করুন
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন পদ্ধতি
বিগত কয়েক বছরের মত এবারও এসএসসি ফলাফলের ভিত্তিতে কলেজে ভর্তি করা হবে। তবে এবার একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য প্রাথমিক আবেদন শুধুমাত্র অনলাইনে করা যাবে। একাদশ শ্রেণিতে এসএমএস ও অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন যেভাবে করবেন, তা জানতে এখানে ক্লিক করুন
আবেদন লিংকঃ http://www.xiclassadmission.gov.bd
একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির ফলাফল দেখবেন যেভাবে
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ১ম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফলাফল ২৫ আগষ্ট, ২০২০ তারিখ, রাত ৮ টার মধ্যে অনলাইনে প্রকাশ করা হবে। একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির ফলাফল দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
- “Result” অপশনে ক্লিক করুন। এরপর প্রদর্শিত তথ্য ছকে এসএসসি রোল নম্বর দিন।
- এরপর এসএসসি পরীক্ষার বোর্ড সিলেক্ট করুন।
- এরপর এসএসসি পাসের সাল সিলেক্ট করুন।
- এরপর আপনার এসএসসির রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিন;
- এরপর Verification কোডটি সঠিকভাবে পূরণ করে “View Result” Button -এ ক্লিক করতে হবে।
- এখন, আপনি একাদশ শ্রেণিতে কোন কলেজে চান্স পেয়েছেন কি না তা দেখতে পারবেন।
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহ
- আবেদনের সময়ঃ ০৯/০৮/ ২০২০ হতে ২০/০৮/ ২০২০ পর্যন্ত (১৫/০৮/ ২০২০ তারিখ বন্ধ থাকবে)
- আবেদন যাচাই, বাছাই ও বিষয় আপত্তি নিষ্পত্তি: –/–/ ২০২০ থেকে –/–/ ২০২০ পর্যন্ত।
- ফলাফল পরিবর্তীতদের জন্য আবেদনের সময়সীমাঃ –/–/ ২০২০ হতে –/–/ ২০২০ পর্যন্ত।
- পছন্দক্রম পরিবর্তনের সময়সীমাঃ আবেদনের সময় থেকে –/–/ ২০২০ তারিখ পর্যন্ত।
- ১ম মেধাতালিকার ফল প্রকাশঃ ২৫/০৮/ ২০২০, রাত ০৮ টায়।
- ১ম পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়নের সময়সীমাঃ ২৬/০৮/ ২০২০ থেকে ৩০/০৮/ ২০২০, রাত ৮ঃ০০ টা পর্যন্ত। বি.দ্র. ১ম মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে, যারা নিশ্চায়ন করবে না, তাদের ১ম পর্যায়ের selection এবং তাদের আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে।
- ২য় পর্যায়ে আবেদন করার সময়সীমাঃ ৩১/০৮/ ২০২০ থেকে ০২/০৯/ ২০২০, রাত ৮ঃ০০ টা পর্যন্ত। ১) যারা ইতিমধ্যে কোনো কলেজে নির্বাচিত বা selection হয়নি, তারা কোন প্রকার ফি দেওয়া ব্যতীত ২য় পর্যায়ে পূণরায় আবেদন করতে পারবে। ২) যারা ইতিমধ্যে কোনো কলেজে ভর্তির জন্য আবেদন করেনি অথবা ১ম মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত হয়েও যারা নিশ্চায়ন করেনি, তারা আবেদন ফি বাবত ১৫০- টাকা দিয়ে ২য় পর্যায়ে আবেদন করতে পারবে। ৩) এবং যারা পূর্বে আবেদন ফি প্রদান করেছে কিন্তু আবেদন করেনি, তারাও আবেদন করতে পারবে।
- ২য় মেধাতালিকা এবং ১ম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশঃ ০৪/০৯/ ২০২০, রাত ৮ঃ০০ টায়।
- ২য় পর্যায়ে নিশ্চায়নের সময়সীমাঃ ০৫/০৯/ ২০২০ থেকে ০৬/০৯/ ২০২০, রাত ৫ঃ০০ টা পর্যন্ত। বি.দ্র. ২য় মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে, যারা নিশ্চায়ন করবে না, তাদেরও ২য় পর্যায়ের selection এবং আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে।
- ৩য় পর্যায়ে আবেদন করার সময়সীমাঃ ০৭/০৯/ ২০২০ থেকে ০৮/০৯/ ২০২০ পর্যন্ত।
- ৩য় মেধাতালিকা এবং ২য় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশঃ ১০/০৯/ ২০২০, রাত ৮ঃ০০ টায়।
- ৩য় পর্যায়ে নিশ্চায়নের সময়সীমাঃ ১১/০৯/ ২০২০ থেকে ১২/০৯/ ২০২০, রাত ৮ঃ০০ টা পর্যন্ত।
- কলেজ ভিত্তিক চূড়ান্ত ফল প্রকাশঃ ১৩/০৯/ ২০২০, সকাল ৮ঃ০০ টায়।
- ভর্তির তারিখঃ ১৩/০৯/ ২০২০ থেকে ১৭/০৯/ ২০২০ পর্যন্ত।
- কলেজ কর্তৃক ভর্তি নিশ্চায়ন : ১৩/০৯/২০২০ তারিখ থেকে ০৮/১০/২০২০ তারিখ পর্যন্ত।
- ক্লাশ শুরুঃ –/–/ ২০২০ থেকে। বি.দ্র. ১ম মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে, যারা নিশ্চায়ন করবে না, তাদের ১ম পর্যায়ের selection এবং তাদের আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে।
ভর্তির ক্ষেত্রে গ্রুপ বা শাখা নির্বাচন
সাধারন বোর্ড এর ক্ষেত্রে
- বিজ্ঞান শাখা/গ্রুপের শিক্ষার্থী যে কোন গ্রুপে ভর্তি হতে পারবে।
- মানবিক শাখা/গ্রুপের শিক্ষার্থী মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার যে কোন একটিতে ভর্তি হতে পারবে।
- ব্যবসায় শাখা/গ্রুপের শিক্ষার্থী ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক শাখার যে কোন একটিতে ভর্তি হতে পারবে।
মাদরাসা বোর্ড এর ক্ষেত্রে
- বিজ্ঞান শাখা/গ্রুপের শিক্ষার্থী সাধারণ শিক্ষা বোর্ড ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের যে কোন শাখায় ভর্তি হতে পারবে।
- মানবিক শাখা/গ্রুপের শিক্ষার্থী সাধারন শিক্ষা বোর্দের মানবিক ও ব্যবসায় শাখায় এবং মাদরাসা বোর্ডের সাধারন ও মুজ্জাব্বিদ গ্রুপের যেকোনো একটি গ্রুপে ভর্তি হতে পারবে।
- মুজ্জাব্বিদ গ্রুপের শিক্ষার্থী, সাধারন শিক্ষা বোর্ডের মানবিক ও ব্যবসায় শাখায় এবং মাদরাসা বোর্ডের সাধারন ও মুজ্জাব্বিদ গ্রুপের যেকোনো একটি গ্রুপে ভর্তি হতে পারবে।
- দাখিল (ভোকেশনাল) গ্রুপের শিক্ষার্থী, সাধারন শিক্ষা বোর্ডের মানবিক ও ব্যবসায় শাখায় এবং মাদরাসা বোর্ডের সাধারন ও মুজ্জাব্বিদ গ্রুপের যেকোনো একটি গ্রুপে ভর্তি হতে পারবে।
কারিগরি বোর্ড এর ক্ষেত্রে
- এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) গ্রুপের শিক্ষার্থী, সাধারন শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শাখায় এবং মানবিক গ্রুপের যেকোনো একটিতে ভর্তি হতে পারবে।
- এসএসসি বা দাখিল পরীক্ষার মূল মার্কশীট / একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট।
- মূল প্রসংশাপত্র / টেস্টিমোনিয়াল।
- এসএসসি বা দাখিল পরীক্ষার মূল প্রবেশপত্র / এডমিট কার্ড।
- মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড।
- অভিভাবকের ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- শিক্ষার্থীর পাসপোর্ট সাইযের ছবি কমপক্ষে ৪ কপি এবং স্ট্যাম্প সাইযের ছবি ২-৪ কপি।
- অভিভাবকের পাসপোর্ট এবং স্ট্যাম্প সাইযের সাইযের ছবি ২ কপি।
- পাঠ বিরতি / শিক্ষা বিরতি সনদপত্র (যারা ২০১৮ ও ২০১৯ সালে এসএসসি পাশ করেছে, তাদের জন্য প্রযোজ্য)
- কোটার সনদপত্র (যারা কোটায় আবেদন করেছে, তাদের জন্য প্রযোজ্য)
- মফস্বল/পৌর (উপজেলা) এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেশনচার্জসহ সর্বসাকুল্যে ১,০০০/– টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় ২,০০০/– টাকা এবং ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় ৩,০০০/– টাকার বেশি ফি নেওয়া যাবে না।
- ঢাকা মহানগর এলাকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে ৫,০০০/– টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।
- ঢাকা মহানগর এলাকায় আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এমপিও বর্হিভূত শিক্ষকদের বেতনভাতা দেওয়ার জন্য ভর্তির সময় মাসিক বেতন, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফি বাবদ বাংলা মাধ্যমে ৯,০০০/- টাকা এবং ইংরেজি মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০,০০০/– টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার।
- নীতিমালা অনুযায়ী, উন্নয়ন খাতে কোনো এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান ৩,০০০/– টাকার বেশি নিতে পারবে না। সরকারি কলেজগুলো পরিপত্র অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ফি সংগ্রহ করবে।
- দরিদ্র, মেধাবী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী ভর্তিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ফি যতদূর সম্ভব মওকুফ করতে বলেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
- কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অনুমোদিত ফির বেশি নেওয়া যাবে না উল্লেখ করে নীতিমালায় বলা হয়েছে, অনুমোদিত সকল ফি রশিদের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে।
তাই, একেক কলেজের ভর্তি ফি একেকরকম হতে পারে। যেজন্য যে কলেজে ভর্তি হবেন, সে কলেজের ভর্তি ফি আগে জেনে নিবেন।
প্রশ্ন -০১ঃ একাদশ শ্রেণিতে প্রাথমিক আবেদন করার পর, কলেজ পরিবর্তন করা যাবে?
উত্তরঃ হ্যা, করা যাবে। তবে যারা এসএমএস এর মাধ্যমে আবেদন করেছেন, তারা কলেজ পরিবর্তন করতে পারবেন না।
প্রশ্ন -০২ঃ আবেদন করার পর চয়েজ তালিকা থেকে পছন্দক্রম পরিবর্তন করা যাবে?
উত্তরঃ হ্যা, আবেদন করার পর, প্রয়োজনে চয়েজ তালিকা থেকে পছন্দক্রম পরিবর্তন করতে পারবেন। এতে যেভাবেই আবেদন করেন না কেন কোনো সমস্যা নেই।
প্রশ্ন -০৩ঃ আবেদন করার পর কতবার আবেদন সংশোধন করা যাবে এবং এর শেষ তারিখ কত?
উত্তরঃ আবেদন করার পর থেকে সর্বোচ্চ পাচ (০৫) বার আবেদন সংশোধন করা যাবে এবং এই সংশোধনের শেষ তারিখ –/–/২০২০.
প্রশ্ন -০৪ঃ অনলাইন ও এসএমএস, উভয়ভাবে আবেদন করা যাবে?
উত্তরঃ হ্যা, একজন শিক্ষার্থী এসএমএস ও অনলাইন উভয়পদ্ধতিতে আবেদন করতে পারবেন। তবে এসএমেস এর মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৫টি কলেজে আবেদন করা যাবে।
প্রার্থী বা শিক্ষার্থী নির্বাচনে অনুসরণীয় পদ্ধতি
- ভর্তির জন্য কোন বাছাই বা ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না। কেবল শিক্ষার্থীর এসএসসি, আলিম বা সমমান পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।
- কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ৯৫% আসন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে যা মেধার ভিত্তিতে নির্বাচন করা হবে। মেধার ভিত্তিতে ভর্তির পরে মােট আসনের ৫% মুক্তিযােদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। উপযুক্ত কোটায় যদি প্রার্থী না পাওয়া যায় তবে এ আসন কার্যকরী থাকবে না। মুক্তিযােদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র দাখিল করতে হবে।
- যে সকল শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধী হিসেবে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে কেবল তারাই সংশ্লিষ্ট বাের্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। প্রবাসীদের সন্তান/বি.কে.এস.পি থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী/খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভাগীয় বা জাতীয় পর্যায়ে অসামান্য অবদানের জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বাের্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বাের্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই বাছাই পূর্বক শিক্ষার্থীকে কাঙ্খিত প্রতিষ্ঠানে (প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জি পি এ থাকা সাপেক্ষে) ভর্তির ব্যবস্থা নিবে।
শিক্ষার্থী নির্বাচনে মেধাক্রম নির্ধারণের পদ্ধতি
- সমান জিপিএ প্রাপ্তদের ক্ষেত্রে সর্বমােট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বাের্ড, কারিগরি শিক্ষা বাের্ড ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্ষেত্রে গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে। তাছাড়া বিভিন্ন সালের গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে।
- বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান মােট নম্বর প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত ও উচ্চতর গণিত/জীব বিজ্ঞানে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে। যদি প্রার্থী বাছাইকল্পে উদ্ভূত জটিলতা নিরসন না হয়, তবে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়নে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।
- মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ এর ক্ষেত্রে সমান মােট নম্বর বিষয়টি নিষ্পত্তির লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলা বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।
- এক গ্রুপের প্রার্থী অন্য গ্রুপে ভর্তির ক্ষেত্রে জি.পি.এ একই হলে সর্বমােট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাই কল্পে উদ্ভূত জটিলতা নিরসন না হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি , গণিত ও বাংলা বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।
- এ নীতিমালায় যা কিছুই থাকুক না কেন স্কুল এন্ড কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত যােগ্যতা সাপেক্ষে স্ব স্ব বিভাগে (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা) অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভর্তির সুযােগ পাবে। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব শিক্ষার্থীদের স্ব স্ব বিভাগে ভর্তি নিশ্চিত করেই কেবল অবশিষ্ট শূন্য আসনে প্রযােজ্য ক্ষেত্রে নিয়মানুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি করানাে যাবে। তবে এ সকল প্রতিষ্ঠানের সকল ভর্তিই অনলাইনে হবে।
কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন
সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বাের্ডের পূর্বানুমতি ছাড়া একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিকৃত কোন ছাত্র/ছাত্রীর ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। কিংবা বাের্ডের পূর্বানুমতি ব্যতীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত ছাড়পত্রের বরাতে ভর্তি করা যাবে না। এক্ষেত্রে কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে এ ধরনের ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তির ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন ফিসহ প্রয়ােজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বাের্ডে জমা দিতে হবে।
কলেজ/সমমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের করণীয় বর্জণীয়
- কোন কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষ ন্যূনতম যােগ্যতা নির্ধারণ করতে পারবে। কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানকে তাদের ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য ওয়েবসাইট এবং নােটিশ বাের্ডে প্রকাশ করতে হবে।
- সকল কলেজ/উচ্চমাধ্যমিক/সমমানের প্রতিষ্ঠান স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে মন্ত্রণালয় তথা শিক্ষা বাের্ড কর্তৃক ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা ও সময় অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি করবে। কোন প্রতিষ্ঠান মন্ত্রণালয় ও বাের্ড নির্ধারিত তারিখের বাইরে নিজ ইচ্ছামাফিক ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না।
- পাঠদানের প্রাথমিক অনুমতিবিহীন কোন কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে কোন অবস্থাতেই ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করা যাবে না। সকল বাের্ড এক্ষেত্রে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রদান করবে।
- পাঠদানের প্রাথমিক অনুমতিপ্রাপ্ত অথবা স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কোন কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে অননুমােদিত শাখা এবং অননুমােদিত কোন বিষয়ে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করা যাবে না।
- কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোন অবস্থাতেই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান হতে এসএসসি, আলিম বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কোন শিক্ষার্থীর মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট উক্ত শিক্ষার্থী বা তার অভিভাবক ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হস্তান্তর করা যাবে না বা অন্য কোন অজুহাতে কোন শিক্ষার্থীর একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট আটক রাখা যাবে।
- শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে এই নীতিমালার কোনরূপ ব্যত্যয় ঘটানাে হলে বেসরকারি কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে পাঠদানের অনুমতি বা স্বীকৃতি বাতিলসহ কলেজটির এম.পি.ও.ভুক্তি বাতিল করা হবে এবং সরকারি কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধি মােতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
- দেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তির ক্ষেত্রে এ নীতিমালা প্রযােজ্য হবে।
![]() |
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নতুন সময়সূচি ২০২০ | এইচএসসি ভর্তি ২০২০ |
মানুবিক শাখা থেকে ব্যাবসায় যাওয়া যাই এই বুজলাম না..
এসএসসির সিলেবাস ৩ শাখায় বিভক্ত। যথা: মানবিক (Humanitics or Ars), ব্যবসায় (Commerce) ও বিজ্ঞান শাখা। ঠিক একইভাবে এইচএসসি তে এভাবে তিনটি শাখা আছে। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।
আমি একটা কলেজ এ ফাস্ট ইয়ার এ রানিং সেক্ষেত্রে আমি কি আবার অনলাইন এ আবেদন করতে পারবো।
হ্যা, এবারও নতুন করে আবেদন করতে পারবে। তবে চান্স পেয়ে এবার নতুন করে ভর্তি হতে চাইলে পূর্বের ভর্তি বাতিল করতে হবে।
Jara age apply korsilo tadero ki notun kore apply korte hobe ?
আমি গতবার apply confirmকরেছিলাম কিন্তু ভর্তিহইনাই এবার আবার ভর্তি হতে চাই সেক্ষত্রেকী কোনো সমস্যাহবে।
হ্যা পারবেন এপ্লাই করতে
কীভাবে আমি আমার কলেজ চয়েজ পরিবর্তন করতে পারি?
প্রয়োজনীয় Link সহ please উত্তর দিবেন।
ইন-শা-আল্লাহ দেওয়ার চেষ্টা করবো। তবে আশাকরি এখানে ( https://www.edumasail.com/2019/04/blog-post_28.html ) দেওয়া ভিডিওতে কিছুটা ধারনা পেয়ে যাবে। আবেদন করার যে লিংক, সেই লিংক দিয়েই চয়েজ পরিবর্তন করতে পারবে।
ভর্তি হতে কি নিশ্চায়ন রিসিট লাগে কি
হ্যা, তবে নিশ্চায়ন রিসিট বলতে ফি প্রদান করার পর, মোবাইলে যে মেসেজটি আসবে অথবা বিকাশ এপে যে পেমেন্ট রিসিটটি আসবে, সেটি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। সেখানে থাকা ট্রানজেকশন আইডিটি গুরুত্বপূর্ণ।
2020 saler hsc apply to 9 August theke shurui holo, tahole age apply kvabe korben? othoba ki jante cacchen abar bujhiye bolun.
১ম দফায় যে ৫টি চয়েস দিয়েছে তার কোনটাতেই হয় নি। ২য় দফায় কি ঐ কলেজে চয়েস দেয়া যাবে নাকি নতুন কলেজ দিতে হবে?
হ্যা, যদি সিট খালি থাকে তাহলে অবশ্যই দেওয়া যাবে। যেহেতু সর্বোচ্চ ১০ টি কলেজে চয়েজ দেওয়া যাবে। তাই, আপনি চাইলে ঐ ৫ কলেজের সাথে আরও নতুন ৫ কলেজ দিতে পারবেন।
নিশ্চায়ন বাতিল করার কি কোন পদ্ধতি আছে?
না, একাদশ শ্রেণির ভর্তি নিশ্চায়ন বাতিল করার সরাসরি কোন পদ্ধতি নেই। তবে নতুন করে আবেদন করতে পারবে। যদি চান্স পাও, তাহলে আবার নিশ্চায়ন করতে পারবে। তখন আগের নিশ্চায়ন বাতিল হয়ে যাবে।
৩য় ধাপে আমার কোনো কলেজ এর নাম আসনি আমার এখন করোনীয় কি?
অহ! খুভই দুঃখজনক! তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই😊। চতুর্থ পর্যায়ে ম্যানুয়াল ভর্তি হওয়ার সুযোগ দিবে। গতবারও এমন সুযোগ দিয়েছে। আশাকরি এবারও দিবে। তাই ম্যানুয়াল ভর্তির বিজ্ঞপ্তি না দেয়ার আগ পর্যন্ত, আপাতত কিছু করার নেই।
এখন কি আবেদনের সুযোগ নেই?
না, এখন কোনো আবেদনের সুযোগ নেই।
১ম ধাপে আবেদন করার সময় পছন্দের কলেজে চান্স পেয়েছি কিন্তু নিশ্চিত করিনি।আবার ২য় ধাপে আবেদন করছি অন্য কলেজে ২য় ধাপের কলেজ নিশ্চিত করে ফেলছি এখন আমি যেটা জানতে চাই সেটা হলো কিভাবে ভর্তি বাতিল ও কলেজ নিশ্চিত বাতিল করব আর ১ম পছন্দের কলেজে যাব প্লিজ আমাকে জানাবেন দয়াকর..???
১ম পছন্দের কলেজে এখন আর যাওয়া সম্ভব নয়। সম্ভব হত, যদি প্রথমে ভর্তি নিশ্চায়ন করতেন। যেহেতু প্রথমে নিশ্চায়ন করেননি, সেহেতু ঐ ১ম কলেজের ভর্তির আবেদন বাতিল হয়ে গেছে। আর এখন যেহেতু কোনো আবেদন করার সুযোগ নেই, তাই ভর্তি বাতিল করে আবার নতুনভাবে আবেদন করে কোনো কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ নেই।
পরামর্শ: এখন যে কলেজে চান্স পেয়েছেন, সেই কলেজে ভর্তি হন। পরে ঐ কলেজে ট্রান্সফার করে যেতে পারবেন।
আমি ২ পর্যায়ে আবেদন করে ১টা কলেজ পেয়েছি ও নিশ্চায়ন করেছি কিন্তু আমি সেখানে ভর্তি হতে চাই না।আবার ৩ পর্যায়ে ও আবেদন করিনি।এখন কি আমি ঐ কলেজে ভর্তি না হয়ে ১৭ তারিখ এর পর মেনুয়্যালি ভর্তি হতে পারব??নাকি কোন সমস্যা হবে??
সমস্যা একটাই যে, ম্যানুয়ালি ভর্তির সময় যদি কোনো কলেজে সিট খালি না থাকে তাহলে সেই কলেজে ভর্তি হতে পারবে না।
পমামর্শ: এখন ভালো হবে যে কলেজে চান্স পেয়েছো, সেই কলেজে ভর্তি হয়ে যাওয়া।
ম্যানুয়ালি ভর্তির ব্যবস্থা থাকবে কি না?
নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। তবে গতবার যেহেতু ম্যানুয়ালি ভর্তি দিয়েছে, সেহেতু এবারও ম্যানুয়ালি ভর্তির দেওয়ার কথা ৯৫%. উল্লেখ্য যে, কলেজে সিট খালি থাকলে ম্যানুয়ালি ভর্তির সুযোগ দিয়ে থাকে।
আমি ১৬ তে এসএসসি দিয়েছি এখন কি ২০২০ তে একাদশ শ্রেনিতে ভর্তি হতে পারব?.আমার বয়স ২০ বছর.
দুঃখিত! আপনি ভর্তি হতে পারবেন না। তবে প্রাইভেট অথবা বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে এইচএসসিতে ভর্তি হতে পারবেন।
প্রথম মেধাতালিকায় নাম আসছে বাট বর্তী হতে পারি নাই,এখন কি ভর্তি হওয়া যাবে? বাট কনো প্রসেস থাকলে বলেন?
ম্যানুয়ালি ভর্তির সুযোগ দিলে ভর্তি হতে পারবেন। গতবার এরকম সুযোগ দিয়েছিল। তাই অপেক্ষা করুন।
যারা ১ম পর্যায় আবেদন করে এবং নশচয়ন করে কিন্তু টাকার অভাবে ভর্তি হতে পারেনি তাদেরকি আর কোন ভাবে ভর্তি হওয়ার সযগ আছে?
ঐ তো ম্যানুয়ালি ভর্তির সুযোগ দিলে ভর্তি হতে পারবেন। নতুবা পারবেন না।
আজকে যে নিশ্চায়ন নিয়ে নোটিশ দিলো ঐটা একটু বিস্তারিত বুঝায় বলবে??
ম্যানুয়ালি সুযোগ দিলে কিভাবে জানতে পারব? দয়া করে একটু জানাবেন
এটা হচ্ছে কোনো শিক্ষার্থী কোনো প্রতিষ্ঠানে সঠিকভাবে ভর্তি হয়েছে কি না? তা শিক্ষক কর্তৃক নিশ্চায়ন করা। এখানে শিক্ষার্থীর করণীয় কোনোকিছু নেই। আশাকরি বুঝেছেন।
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ওয়েবসাইটে দেখতে পারবেন। এছাড়া আমাদের ওয়েবসাইটেও একাদশ শ্রেণির ম্যানুয়ালি ভর্তির বিস্তারিত তথ্য সহ পোষ্ট করা হবে।
ভর্তির সময় কি আর বাড়ানো হবে
ভর্তির সময় বাড়ানো বলতে ম্যানুয়ালি ভর্তি দিতে পারে।
আমি ১ম ধাপে আবেদন করে পছন্দ মতো কলেজে চান্স পেয়েছি।নিশ্চিত ও করেছি। কিন্তু নির্দিষ্ট তারিখে ভর্তি হইনি।এখন আমি কি ভর্তি হতে পারবো?
হ্যা, হতে পারেন। কলেজ কর্তৃক নিশ্চায়ন করার সময় এখনও আছে, আগামী ০৮ অক্টোবর শেষ হবে। কেননা, নিশ্চায়নের সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। তাই, আজই সংশ্লিষ্ট কলেজে গিয়ে যোগাযোগ করুন।
আমি বিজ্ঞান এস এস সি তে পাশ করেছি, এখন মাদ্রাসা আলিম বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হতে চাই।
হ্যা, পারবেন। তবে আপনাকে আরবীতে একটু দক্ষ হতে হবে। কেননা বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হলেও আরবি একটি বিষয় থাকবে। কিন্তু এখন তো ভর্তির সময় শেষ এবং ম্যানুয়াল ভর্তি দিলে ভর্তি হতে পারবেন।
বিভাগ পরিবর্তন করতে পারব কবে দয়া করে জানান প্লিজ
আপনি কোন বোর্ডের তা বললে ভালো হত। কেননা সব বোর্ড একই সাথে টিসি'র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে না। তবে, অতি শীঘ আমাদের ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণির কলেজ, গ্রুপ, বিষয় বা বিভাগ পরিবর্তন নিয়ে পোষ্ট করা হবে। ইন-শা-আল্লাহ!!
আমি মাদরাসাই ভতি হয়েছি এখন আমি কলেজে ভতি হতে চাই এখন আমি কি টিসি নিয়ে কলেজে ভতি হতে পারব।
পারবেন।