এমফিল ও পিএইচডি ভর্তি ২০২৩-২০২৪ । এমফিল ভর্তি ২০২৩-২০২৪ । পিএইচডি ভর্তি ২০২৩-২০২৪ | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এমফিল পিএইচডি ভর্তি ২০২৩-২০২৪ : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে এমফিল ও পিএইচডিতে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ প্রকাশিত হয়েছে। নিম্নে ভর্তির নিয়মাবলিসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দেওয়া হলো:-
যেসব বিষয়ে এম ফিল ও পিএইচডি করা যাবে
আবেদন করার লিংক
এমফিল প্রোগ্রামে আবেদন করার লিংক
পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদন করার লিংক
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এমফিল ভর্তি যোগ্যতা
সকল পরীক্ষায় ন্যূনতম সিজিপিএ ২.২৫ / দ্বিতীয় বিভাগ / শ্রেণিসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) এবং স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষার আলাদাভাবে ন্যূনতম ৫০% নম্বর বা সিজিপিএ ২.৫০ থাকতে হবে।
তবে পাচ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীভুক্ত কলেজ শিক্ষকদের মধ্যে যাদের উভয় পরীক্ষায় গড়ে ন্যূনতম ৫০% নম্বর বা সিজিপিএ ২.৫০ রয়েছে, তারা আবেদন করার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
অথবা স্নাতক (পাস) সহ স্নাতকোত্তর ডীগ্রীধারীদের ক্ষেত্রে উভয় পরীক্ষার আলাদাভাবে ন্যূনতম ৫৫% নম্বর বা সিজিপিএ ২.৭৫ থাকতে হবে। আর অধীভুক্ত কলেজ শিক্ষকদের মধ্যে যাদের স্নাতক (পাস) ও স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় গড়ে ন্যূনতম ৫৫% নম্বর বা সিজিপিএ ২.৫০ রয়েছে, তারা আবেদন করার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি ভর্তি যোগ্যতা
এম ফিল / সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন-ক্যাম্পাস এম এ এস, এডভান্সড এম বি এ ডিগ্রিধারীগণও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। উভয়ক্ষেত্রে প্রার্থীর স্বীকৃত জার্নালে ন্যূনপক্ষে একটি গবেষণা প্রবন্ধ থাকতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীভুক্ত কলেজ / প্রতিষ্টানের শিক্ষকদের মধ্যে, যাদের শিক্ষা জীবনে ন্যূনতম ৩ টি প্রথম বিভাগ/শ্রেণী, ৩ বছর শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা এবং দেশি-বিদেশি স্বীকৃতমানের জার্নালে কমপক্ষে ২ টি গবেষণামূলক প্রবন্ধ রয়েছে, তারা সরাসরি পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবে। বাংলা ও ইঙ্গরেজি বিষয়ের ক্ষেত্রে ন্যূনতম শিক্ষা জীবনে ২ টি প্রথম বিভাগ/শ্রেণী থাকতে হবে।
প্রোগ্রামের মেয়াদ : এম ফিল প্রোগ্রামের মেয়াদ এক বছরের কোর্সওয়ার্ক সহ দুই বছর এবং পি এইচ ডি প্রোগ্রামের মেয়াদ ৩ বছর।
###শর্তাবলিঃ এম ফিল প্রোগ্রামে ১টি এবং পিএইচডি প্রোগ্রামে ২ টি সেমিনার প্রদান করতে হবে।
এমফিল ও পিএইচডি ভর্তি ফি
আমরা কমবেশ সবাই যেকোনো কিছুর ক্ষেত্রে খরচের হিসেবটা আগে করি, আর সে জন্য অনেকে এমফিল করার খরচ, পিএইচডি করার খরচ খুজে থাকেন। আর তাই আমি এখানে এই দুইটা ব্যাপারে্র খরচ আলাদাভাবে দিলাম। চলুন দেখে নেই বাংলাদেশে এমফিল পিএইচডি করার খরচ :
এমফিল চূড়ান্ত ভর্তি ফি
খাত | নির্ধারিত ফি |
---|---|
ভর্তি ফি | ২০০০/- টাকা |
রেজিস্ট্রেশন ফি | ৩০০০/- টাকা |
টিউশন ফি (১৫০০*১ মাস) | ১৫০০/- টাকা |
লাইব্রেরী জামানত ফি (ফেরতযোগ্য) | ২৫০০/- টাকা |
সেশন ফি | ৫০০০/- টাকা |
সর্বমোট | ১৪০০০/- টাকা |
পিএইচডি চূড়ান্ত ভর্তি ফি
খাত | নির্ধারিত ফি |
---|---|
ভর্তি ফি | ৩০০০/- টাকা |
রেজিস্ট্রেশন ফি | ৪০০০/- টাকা |
টিউশন ফি (২০০০*১ মাস) | ২০০০/- টাকা |
লাইব্রেরী জামানত ফি (ফেরতযোগ্য) | ৩০০০/- টাকা |
সেশন ফি | ৭০০০/- টাকা |
সর্বমোট | ১৯০০০/- টাকা |
উপোরিউক্ত উভয় প্রোগ্রামের ফি শুধু প্রথমবার যখন ভর্তি হবেন তখন এত টাকা লাগবে। তাছাড়া টিউশন ফি শুধু এক মাসের ধরা হয়েছে। যদি এমফিল প্রোগ্রামের ১ বছরের টিউশন ফি হিসেব করি তাহলে ১২০০০ টাকার মত আসবে। তাছাড়া আপনার খাওয়া দাওয়া, মেস ভাড়া, যাতায়ত, পরীক্ষার ফি সহ সব মিলিয়ে আমার ধারণা ১ লক্ষ্য টাকার মত লাগবে। আমি আনুমানিক হিসেব করেছি তাই কমবেশ হতে পারে।
আরও পড়ুন
আমি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি নিয়ে অনার্স-মাস্টার্স করেছি। আমি কি “তুরস্কের মুসলমানদের ইতিহাস ” এই বিষয় নিয়ে এমফিল করতে পারবো?